আরব-দেশ-থেকে-ইউরোপ-২০২৩।
| |

আরব দেশ থেকে ইউরোপ আবেদন ও খরচ। বাংলাদেশীদের জন্য

আরব দেশ থেকে ইউরোপ কিভাবে যাবেন, কত টাকা খরচ হবে, কোন কোন দেশ থেকে যাওয়া যাবে ইত্যাদি সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো।

আরব দেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় নিয়ে আজ আপনাদের সাথে আলোচনা করবো। আরব দেশে আমাদের অনেক প্রবাসী ভাই বোনেরা আছেন যারা দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন।

কেউ কেউ আবার অনেক আশা নিয়ে এসেছেন যে আরব দেশে এক দুই বছর কাজ করে টাকা জমিয়ে ইউরোপে পারি জমাবেন। কিন্তু আপনারা আরব দেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় সমূহ জানেন না বিধায় ইউরোপ যাওয়ার স্বপ্নটা মন থেকে সরিয়ে দিয়েছেন।

আজ আমি আপনাদের জানাবো আরব দেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় গুলো। তার জন্য সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। আশাকরি একটি সঠিক গাইড লাইন পাবেন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

আসসালামু ওয়ালাইকুম। প্রিয় প্রবাসী ভাই ও বন্ধুরা আশাকরি আপনারা সবাই আল্লাহর অশেষ রহমতে খুবই ভালো আছেন। আজ যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবো সেটি একটি Informative Article.

বিশেষ করে যারা সৌদি আরব, ওমান, ইউনাইটেড আরব আমিরাত (দুবাই), কাতার, বাহরাইন, ইরাক, কুয়েত বা অন্যান্য আরব দেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় সমূহ জানার জন্য গুগলে তথ্য খুজার চেষ্টা করছেন।

এটা গুগল ঘাটাঘাটি করে কোনো তথ্য সংগ্রহ করা আর্টিকেল না আমি নিজেও সৌদি আরব থাকি। তাই এই তথ্যগুলো আমি নিজেও খুব আন্তরিকভাবে জানার চেষ্টা করেই আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। আশাকরি আপনারা উপকৃত হবেন।

আর যাই হোক দালাল থেকে কিভাবে বাচতে পারবেন সেটা সম্পর্কে জানতে পারবেন। টাকা গুলো নষ্টও হবেনা বা প্রতারিত হবেন না। সঠিক উপায়ে কিভাবে ইউরোপ যেতে পারবেন সেটার একটা সুনির্দিষ্ট ধারনা পাবেন। এবং ইনশাল্লাহ আপনি চেষ্টা করলে অবশ্যই আপনার স্বপ্ন পূরণ হবেই। তাহলে আসুন উপায়গুলো জেনে নেয়া যাক।

প্রয়োজনিয় কিছু তথ্য

কয়েকটি ধাপে ইউরোপ যাওয়ার উপায় আছে তবে আরব দেশ থেকে অবশ্যেই বৈধ উপায়ে আপনাকে যেতে হবে। এখানে কোনো অবৈধ উপায় নেই। কারন আপনি এজেন্সির মাধ্যমে গেলে আপনাকে অবশ্যই লিগ্যাল কাগজপত্র জমা দিয়ে যেতে হবে। তারা আপনাকে অবৈধ উপায়ে কোনো ভাবেই নিয়ে যেতে পারবেনা।

যদি কেউ যাওয়ার চেষ্টা করেন তাহলে নিশ্চিত থাকেন আপনি আপনার ক্ষতি করতে যাচ্ছেন বা আপনার মৃত্যুকে হাতছানি দিয়ে নিজেই ডেকে নিয়ে আসছেন। আপনি বৈধ ভাবে ইউরোপ গিয়ে অবৈধ হয়ে যাবেন যদি তাদের শর্তানুযায়ি আপনি ব্যবস্থা নিতে না পারেন।

অবৈধ হয়ে গেলে বৈধ হওয়ার উপায় সমূহ জানতে লিখাটি পড়ুন।

আরব দেশ থেকে বৈধ ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় সমূহ

১০০% বৈধ ভাবে বলতে আমি বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছি যে ৩টি উপায়ে সৌদি থেকে ইউরোপ যাওয়া যায়।

  • Student VISA
  • Tourist VISA
  • Work VISA

এই তিনটি পদ্ধতি ১০০% বৈধ উপায় যা আপনারা অবলম্বন করলে কোনো প্রকার ঝামেলায় পরবেন না। তাছাড়া আপনি অন্য কোনো উপায় বেছে নিলে প্রাণ হানির আশঙ্কাও থাকতে পারে। এখন সিদ্ধান্ত আপনার।

তবে ভয়ের কিছু নেই এখন ভিসা পাওয়াটা খুব কঠিন কিছুই না। অনেক এজেন্সি আছে যারা আপনাকে বৈধভাবে ইউরোপ নেয়ার জন্য অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছে। এটা সত্যিই বলছি অবাক হওয়ার কিছু নেই।

এবার আসুন আমরা স্বল্প পরিসরে তিনটি উপায় আলোচনা করি।

Student VISA

Student VISA বলতে মূলত পড়াশুনা ব্যাপারটাই বুঝায় সেটা আমরা সবাই জানি। এখানে উল্লেখিত বিষয়টি হলো আপনি অনেকগুলো ধাপেই Student VISA এর জন্য এপ্লাই করতে পারবেন। যেমন গ্রাজুয়েশন করার জন্য ডিপ্লোমা কোনো কোর্স করার জন্য ইত্যাদি।

এই ভিসার জন্য আপনার ব্যাংকে যথেষ্ট টাকা থাকা প্রয়োজন। যেটাকে আমরা ব্যাংক স্টেটমেন্ট বলি। কারন আপনি পড়াশুনা করতে যাবেন এবং সেখানে টিউশন ফি দেওয়ার মতো যদি আপনার সামর্থ না থাকে তাহলে আপনার ভিসা পাওয়ার চান্সটা ১০% এ নেমে আসবে।

আমার মতামত হলো আপনার যদি টাকা না থাকে তাহলে Student VISA তে এপ্লাই না করাই ভালো। শুধুশুধু এপ্লাই ফি এজেন্সিকে দিয়ে নষ্ট করবেন।

Tourist VISA

টুরিস্ট ভিসা সম্পর্কে হয়তো অনেকেই অবগত আছেন তবে আমি নতুনদের সম্পর্কে একটু বলি। টুরিস্ট ভিসা হলো ভ্রমণ ভিসা অর্থাৎ আপনি এই ভিসা নিয়ে ঘুরতে যাবেন যেখানে আপনি একটি নির্দিষ্ট সময় পাবেন এবং সেই সময়ের মধ্যে আপনাকে ফিরে আসতে হবে।

কিন্তু আপনি যদি টুরিস্ট ভিসায় গিয়ে সেখানে থাকতে চান তাহলে আপনাকে ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে সেখানে কোনো একটি কোম্পানীতে চাকুরী নিতে হবে। তাহলে আপনি সেখানে থাকার অনুমতি পাবেন।

এবার প্রশ্ন আসে আমি কিভাবে এই বিষয়টি সম্পর্কে তথ্য পাবো। হ্যা আপনি যে এজেন্সি থেকে ঘুরতে যাবেন তাদের কাছে সবকিছু ভালোভাবে জেনে নিবেন এবং সেখানে পৌছানোর পর ঐদেশের একটি উকিলের সাথে পরামর্শ করবেন সে অবশ্যই আপনাকে সঠিক পরামর্শ দিবে কারন এতে তারও লাভ আছে।

টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ কতদিন হয়ে থাকে? সাধারণত টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ তিন (০৩) মাস বা নব্বই (৯০) দিনের হয়ে থাকে। তবে আপনি চাইলে আপনা এজেন্সির সাথে পরামর্শ করে অথবা ঐ দেশের কোনো উকিলের সাথে আলোচনা করে ভিসার মেয়াদ বাড়াতে (Extend) করতে পারবেন। সেই সুযোগ আপনার থাকবে।

Work VISA

ওয়ার্ক ভিসা এটা আমরা সবাই জানি যে কাজের ভিসা অর্থাৎ আপনি ঐ দেশে কাজ করতে যাওয়ার জন্য তাদের কাছে রিকোয়েস্ট করেছেন এবং সেটা একটি সুনির্দিষ্ট কোম্পানীতে। তারা যদি আপনার সিভি দেখে আগ্রহী হয় তাহলে তারা আপনাকে ভিসা দিবে।

এই ভিসা আপনার এজেন্সি থেকে ফাইল করে জমা দিবে অর্থাৎ আপনি তাদের সাথে চুক্তি করার পর আপনার সকল প্রসেসিং গুলো এজেন্সি থেকেই করে দিবে।

তবে আপনি যদি এক্সপার্ট হন তাহলে নিজে নিজেই এপ্লাই করতে পারবেন। এবং এটা বিভিন্ন জব পোর্টাল ওয়েবসাইট থেকে। প্রতিটি দেশেরই একটি জব পোর্টাল ওয়েবসাইট থাকে যেখানে ঐ দেশের সনামধন্য সকল কোম্পানী তাদের প্রতিষ্ঠানের জন্য কর্মী নিয়োগের জন্য জব পোস্ট করে থাকে।

জব ভিসায় আপনার কোনো ঝামেলা নেই বললেই চলে। কারণ আপনি সম্পূর্ণ বৈধ এবং কাজ নিয়েই ঐ দেশে পারি জমিয়েছেন। তবে ওয়ার্ক ভিসাটা পেতে একটু সময় বেশি লাগে। তিন (০৩) থেকে ছয় (০৬) মাস বা অনেক ক্ষেত্রে এক বছরও লেগে যেতে পারে।

জব পোর্টাল লিস্টগুলো দেখতে এই লিংকে ক্লিক করুন।

অবৈধ থেকে বৈধ হওয়ার উপায় সমূহ

অনেক সময় ভিজিট ভিসায় যাওয়ার পর ভিসা এক্সটেন্ড বা ভিসার মেয়াদ না বাড়াতে পাড়ার কারনে আপনি অবৈধ হয়ে যাবেন সেক্ষেত্রে যদি সেখানে আপনি মেয়াদ উত্তির্ণ হওয়ার পর থাকেন তখন আপনি অবৈধ হওয়ার কারনে আপনাকে জেল জরিমানা পর্যন্ত করতে পারে এমনকি কঠোর শাস্তিও হতে পারে।

এই ক্ষেত্রে আপনার দুটি সহজ উপায় আছে প্রথমত আপনার যদি পরিচিত কেউ থাকে তাহলে তার মাধ্যমে খবর নিতে হবে উকিলের মাধ্যমে বিষয়টি সমাধানের কোন বিধান আছে কিনা ঐ দেশের নিয়মানুসারে। এবং দ্বিতীয়ত সেদেশের শরণার্থী শিবিরে গিয়ে যোগাযোগ করা।

তবে একটা বিষয় খুব খেয়াল রাখা ভালো আপনি সরাসরি যোগাযোগ না করে পরিচিত কারো মাধ্যমে আগে বিষয়টি জানার চেষ্টা করবেন সবকিছু ঠিক থাকলে তবেই আপনি স্বশরীরে যোগাযোগ করবেন। কিভাবে সমস্যাটি তাদের কাছে তুলে ধরলে তারা আপনাকে আশ্রয় দিবে সি দিকে মনোযোগী হবেন।

অবৈধ থেকে জীবনের অনিশ্চয়তা বাড়ানোর কোনো দরকার নেই। চেষ্টা করুন বৈধ উপায়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করার।

এজেন্সির মাধ্যমে যাওয়া যাবে কিনা

হ্যা অবশ্যই যাওয়া যাবে। আপনারা চাইলে নিচের দেয়া লিংক থেকে তাদের সাথে যোগাযোগ করে দেখতে পারেন তবে যেখানেই লেনদেন করবেন অবশ্যই বুঝেশুনে করবেন।

তবে VFSGLOBAL একটি World Wide স্বীকৃতি প্রাপ্ত এজেন্সি। আপনার ফাইল জমা করে এ্যাম্বাসীতে Appointment নিয়ে দিতে সহায়তা করবে।

একটি কথা পরিষ্কার জানিয়ে রাখি আমার কোনো এজেন্সির সাথে কোনো প্রকার সম্পর্ক নাই।

ইউরোপ যেতে কত টাকা লাগে

মিডল ইস্ট এর যে কোনো দেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার জন্য অনেক বেশি টাকা লাগেনা যদি আপনি সঠিক মাধ্যমটি জানেন।

VFSGLOBAL বিশ্বব্যাপী তথা সৌদি আরবের একটি বিশ্বস্ত এজেন্সি। এরা ফাইল জমা করতে সার্ভিস ফি নিবে SAR 99.38। ভিসা বাবদ যে খরচ তা আপনার ভিসার উপর নির্ভর করবে। ভিসা ফি ২,৮০,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৭,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত লাগতে পারে।

ভিএফএস গ্লোবাল এর শাখা সমূহঃ Riyadh, Jeddah, Dammam, Abu Dabi, Dubai, Kuwait, Oman, Muscat etc. এগুলো আমার জানামতে তাছাড়াও আরও অন্য দেশে সমূহে তাদের শাখা আছে যেহেতু তারা একটি গ্লোবাল এজেন্সি। আপনি যে দেশে থাকেন সেই দেশটি সিলেক্ট করে নিবেন।

কি কি ডকুমেন্ট বা কাগজপত্র লাগে

ভিসা পাওয়ার জন্য ফাইল জমা দেওয়ার সাথে যে সকল কাগজপত্র লাগে তা হলোঃ NOC (Employment Letter), Bank Statement, CV, Cover Letter, আপনার ট্রাভেল প্লান (প্রতিদিনের প্লান বিস্তারিত লিখবেন), ট্রাভেল ইনস্যুরেন্স যেটা এম্বাসির রিকয়ারমেন্ট অনুযায়ী করতে হবে, ইকামা ট্রান্সলেট যেটা মক্তবের মাধ্যমে ভেরিফাই করে সিল এটাচ করে নিতে হবে।

তাছাড়াও হোটেল বুকিং পেপারস, বিমানের ফ্লাইট বুকিং (রিটার্ন টিকেট করে নিলে চান্সটা বেশি থাকে ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে), আপনার সদ্য তোলা ছবি, ভ্যাকসিন পেপার ইত্যাদি আরও বিস্তারিত আপনি কোনো এজেন্সির মাধ্যমে আলোচনা করে জানতে পারবেন।

যে ডকুমেন্টস গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমি সে ডকুমেন্টস গুলোর তথ্য দেয়ার চেষ্টা করেছি। আশাকরি তথ্যটি আপনার জন্য খুবই হেল্পফুল হবে। আরো বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন

ভিজিট ভিসার জন্য এই কাগজপত্র অবশ্যই থাকতে হবে। অন্যান্য ক্ষেত্রে যেমন Student VISA এবং Work VISA এর ক্ষেত্রে এতো জটিলতা নেই। কারন Work VISA টা রিজেক্ট হওয়ার চান্সটা বেশি থাকে। যদি আপনার সেলারি কম হয় সেক্ষেত্রে।

তবে এক্ষেত্রে অনেক এজেন্সি আপনাকে ভিসা পেতে ৯০% সাহায্য করতে পারবে বলে আমি আশাকরি কারন তারা অনেক মাধ্যম জানে যার সুবাধে তারা প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসগুলো ব্যবস্থা করে ফাইল সাবমিট করে।

উপরোক্ত তথ্যের মাধমে আপনি যে সকল দেশ থেকে ইউরোপ যেতে পারবেন। তার তালিকা নিম্নরূপঃ

  • সৌদি আরব থেকে ইউরোপ
  • ওমান থেকে ইউরোপ
  • দুবাই থেকে ইউরাপ
  • কুয়েত থেকে ইউরোপ
  • কাতার থেকে ইউরোপ
  • বাহরাইন থেকে ইউরোপ

এই সমস্ত দেশ থেকে তথা বিশ্বের যে কোনো দেশে থেকেই আপনি আবেদন করতে পারবেন হয়তো দুই একটি ডকুমেন্ট আপনার সংগ্রহ করতে হতে পারে। আরব দেশ থেকে ইউরোপ যেতে যা যা লাগে বিস্তারিত জানুন।

FAQ – প্রশ্ন ও উত্তর

১। আমি কোন কোন দেশ থেকে ইউরোপের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবো?

উত্তরঃ আপনি যে কোনো দেশ থেকে আবেদন করতে পারবেন। শুধু আপনাকে অবশ্যই সেই দেশের বৈধ ওয়ার্ক পারমিটার বা বৈধ নাগরিক হতে হবে। উদাহরণ সরূপঃ ইকামার মেয়াদ থাকা লাগবে।

২। আমাকে কি এ্যাম্বাসিতে থেকে ডাকা হবে?

উত্তরঃ হ্যা আপনাকে এ্যাম্বাসি ফেস করতে হবে এবং তারা যে সকল প্রশ্ন করবে আপনাকে তার সঠিক উত্তর দিতে হবে। কারণ তারা চায় একজন ফ্রেশ নাগরিক তাদের দেশে আহোরণ করুক।

৩। আমি নিজে আবেদন করতে পারবো?

উত্তরঃ হ্যা আপনি নিজে আবেদন করতে পারবেন যদি আপনার দক্ষতা থাকে না হলে কোনো এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন।

উপসংহার

পরিশেষে বলা যায় আপনি সৌদি আরব থেকে ইউরোপ যেতে চাইলে আপনি অবশ্যই বৈধভাবে সুনির্দিষ্ট এবং সুদক্ষ বিশ্বাসযোগ্য একটি এজেন্সির মাধ্যমে যাবেন। অবৈধভাবে ইউরোপ যাওয়ার কোনো পদক্ষেপ নিবেন না। কারণ বৈধভাবে যাওয়ার অনেক মাধ্যম আছে সৌদি আরব থেকে।

তাছাড়া এখন সারা বিশ্বে অধিকাংশ দেশই ভিসা দিচ্ছে তাদের লেভার চাহিদা পূরণ করার জন্য। তাই আপনি ইউরোপ যাওয়ার জন্য একটি সঠিক মাধ্যম খুজে বের করুন এবং সুন্দরভাবে বাচুন। আশাকরি আপনারা বুঝতে আরব দেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় সমূহ।

আমার কিছু কথা

তথ্যগুলি আপনার উপকারে এসে থাকলে দয়াকরে পেজটি শেয়ার করে দিবেন। বিনীত অনুরোধ রইলো। এতে অনেকের উপকার হবে। তারা সঠিক তথ্যের জন্য হয়রানি হবেনা।

আমি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ভিসা নিয়ে লিখি আপনাদের জন্য। চেষ্টা করি শতভাগ সঠিক তথ্য দেয়ার ভুল ত্রুটি সবারই হয়। আমিও মানুষ আমারও ভুল ভ্রান্তি থাকবে দয়া করে সেগুলো ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

কোনো প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাবেন ইনশাল্লাহ আমরা উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো।

সকল ধরনের ভিসার তথ্য পেতে আমার ফেসবুক পেজটি লাইক করে রাখুন।

Facebook page link: Article Motion

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *